1. live@www.jagrotobd.com : দৈনিক জাগ্রত বাংলাদেশ : দৈনিক জাগ্রত বাংলাদেশ
  2. info@www.jagrotobd.com : দৈনিক জাগ্রত বাংলাদেশ :
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দিল্লিতে গুজব তৈরির খারখানার সন্ধান, দায়িত্বে রয়েছে পুতুল অনুমতি ছাড়াই স্কুলে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকেন শিক্ষিকা জুলেখা কালীগঞ্জ পৌর শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সৈকত হোসেন ইমরান পক্ষ থেকে সংগ্রামী শুভেচ্ছা পটিয়া সচেতন নাগরিক ফোরামের পরিচিতি সভায় যুব ফোরাম ও ছাত্র ফোরামের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা  গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ সরকারি কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজ শাখার ছাত্র দলের পক্ষে বিএনপি’র ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হিমেল খাঁন বালু ব্যবহার করা, হয়েছে মাটির পরিবর্তে: শরনখোলায় বেড়িবাঁধে ভয়াবহ ভাঙ্গন;। কালীগঞ্জের কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় খুলনা রেঞ্জে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিয়ে পুলিশের বিশেষ মতবিনিময় গোবিন্দগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিকের উপর হামলা

মৃ’ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম’রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল……

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫
  • ৫০ বার পড়া হয়েছে

সংগ্রহেঃ- আব্দুল মান্নান

বলছি ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা! যদি জিজ্ঞেস করি কে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার প্রস্তাব রাখেন? সেই ইতিহাস আমরা অনকেই মনে রাখি নি। ইতিহাসে যিনি আড়ালেই থেকে গেলেন। আসুন একটু জেনে নিই-

পাকিস্তান স্বাধীন হয় ১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দের ১৪ই আগস্ট। মাত্র ছয় মাসের মাথায় করাচিতে ২৩শে ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রীষ্টাব্দে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে যিনি স্পষ্ট ভাষায় দাবি তুলেন – “বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা হোক”, সেই মানুষটির নাম ‘ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত’।

ধীরেন্দ্রনাথ দত্তই সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলে ছিলেন। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের সেই দাবি পাকিস্তান পার্লামেন্টে প্রত্যাখ্যাত হয়। তারপরই ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে। ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পাকিস্তান পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘‘পূর্ব পাকিস্তানের ৬ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ বাংলায় কথা বলে, তাই আমার বিবেচনায় বাংলা হওয়া উচিত রাষ্ট্রভাষা।’’ তার এই বক্তব্যকে জিন্নাহর ‘‘উর্দু হবে রাষ্ট্রভাষা’’ ঘোষণার প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ বলা যায়। সুতরাং তাঁকে ‘ভাষা আন্দোলনের জনক’ বললেও অত্যুক্তি হবে না।

আজ আমরা উনাকে মনে রাখি না। অথচ পাকিস্তানের শাসকেরা তাঁকে মনে রেখেছিল!

ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের ২৯শে মার্চ পাক-আর্মিরা ধরে নিয়ে ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে নিষ্ঠুরভাবে হ’ত্যা করে। ৮৪ বছর বয়সী মানুষটিকে হাত-পা ভে’ঙ্গে প’ঙ্গু এবং দুই চোখে কলম ঢুকিয়ে অন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। মৃ’ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম’রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সহ সকল শহীদের কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট