মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু,বাগেরহাট শরনখোলা প্রতিনিধি
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার উন্নয়নে অবহেলিত সুন্দরবন ঘেষা
৪ নং সাউথখালী ইউনিয়ন । তন্মধ্যে
উল্লেখযোগ্য ও আলোচিত উন্নয়নে অবহেলিত রাস্তা। সোনাতলা বেড়িবাধ থেকে তাফাল বাড়ি পর্যন্ত। যদিও এই রাস্তাটি সংস্কারের লক্ষ্যে: দীর্ঘ ৬ মাস হল খোঁড়া হয়েছে। কিন্তু কাজের কোন অগ্রগতি নেই। বৃষ্টির মৌসুম বিধায় চলাচলের জন্য সাধারণ মানুষের বেহাল দশার সৃষ্টি হয়েছে। মাটি খোঁড়ার কারণে। রাস্তাটি চলাচলের জন্য অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
সোনাতলা থেকে: প্রতিদিন হাজারো সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীদের
তাফাল বাড়িতে আসা-যাওয়া করতে হয়।
তাই বিকল্প রাস্তা হিসেবে বেরিবাধ থেকে প্রাইমারি স্কুল ও কমিউনিটি ক্লিনিকের সামনে দিয়ে মাঠের মাঝখান থেকে সাবেক ইউপি সদস্য মরহুম আক্কেল আলী হাওলাদারের বাড়ী পর্যন্ত যে রাস্তাটি আছে । সেই রাস্তাটি ব্যবহার করা শুরু করেছে।
কারন:: সেখান থেকে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম মোজাম্মেল হোসেনের বাড়ি থেকে শুরু করে বকুলতলা হয়ে তাফাল বাড়ি পর্যন্ত। পেইজ সলিং রাস্তা।
কিন্তু সোনাতলা বাসির কপাল খারাপ
মাঠের মাঝখানের রাস্তাটিও চলাচল করতে করতে চলার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। দেখার নেই কেউ। ইতিপূর্বে সরকার পরিবর্তনের পরে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও এলাকার ইউপি সদস্য গা ডাকা দিয়েছে।
৩০ বছরেরও অধিক সময়
সোনাতলা মৌজায় চেয়ারম্যান থাকা সত্ত্বেও সোনাতলা বাঁসি রাস্তাঘাটে উন্নয়নে অবহেলিত।
ইতিপূর্বে বিষয় টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হলে শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় রাস্তাটি মেরামতের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
এ অবস্থায় এলাকাবাসীর প্রানের দাবি জনভোগান্তি লাগোবে এলাকার জনসাধারণের ও স্কুল কলেজ মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীসহ জরুরী ভিত্তিতে অসুস্থ রোগী। চলাচলের জন্য সোনাতলা বেড়িবাধ থেকে প্রাইমারি স্কুল ও কমিউনিটি ক্লিনিকের সামনে দিয়ে মাঠের মাঝখান দিয়ে রাস্তাটি দ্রুত মেরামতের জন্য উপজেলা প্রশাসনের বিশেষ করে শরণখোলা উপজেলার উন্নয়ন বান্ধব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয়ের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এলাকাবাসী ও স্কুল কলেজ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা।