1. live@www.jagrotobd.com : Red Line : রেড লাইন Red Line
  2. info@www.jagrotobd.com : দৈনিক জাগ্রত বাংলাদেশ :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যশোরে ভারতীয় অস্ত্রের বড় চালান উদ্ধার: পাঁচ পিস্তল-গুলিসহ যুবক আটক অভয়নগরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল, নেতাকর্মীদের ঢল খুলনা আদালত গেটের সামনে দিনে-দুপুরে গুলি ও কুপিয়ে দুই যুবককে হত্যা বেগম খালেদা জিয়ার দীর্ঘ আয়ু সুস্থতা কামনা করে পটিয়ায় যুবদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জিবন-এর এনওয়াইপিডিতে কর্নরতদের পদোন্নতি উদযাপন ও প্যানেল সমর্থন ঘোষণা ১-১২ তম নিবন্ধন ধারীদের পাশে দাড়ালেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির অধ্যাপক মজিবুর রহমান পটিয়ায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল দিলেন এয়াকুব আলী: চার শতাধিক পরিবারের মুখে হাসি কালীগঞ্জ পৌর বিএনপির আয়োজনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত বাঘা শাহদৌলা সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা! একই দিনে শ্রীমঙ্গলে দুই স্থানে অজগর উদ্ধার, বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের দ্রুত তৎপরতা

যশোর শিক্ষাবোর্ডের ৭ কোটি টাকার চেক জালিয়াতি মামলার আসামি আটক

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৭০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক 

যশোর শিক্ষাবোর্ডের ৭ কোটি টাকার চেক জালিয়াতি মামলার প্রধান আসামি সাবেক সহকারী হিসাবরক্ষক আব্দুস সালামকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার গভীর রাতে যশোর উপশহর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। জালিয়াতি ঘটনার পর প্রায় চার বছর তিনি পলাতক ছিলেন।

২০২১ সালের অক্টোবরে শিক্ষাবোর্ডের অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধানে ৯টি চেক ঘষামাজা করে আড়াই কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ মেলে। পরে তদন্তের পরিধি বাড়ালে মোট ৩৮টি চেকের মাধ্যমে প্রায় পৌনে ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের তথ্য উঠে আসে। এ ঘটনায় দুদক তদন্ত শুরু করে এবং শিক্ষাবোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান, সচিব, সহকারী হিসাবরক্ষক আব্দুস সালাম ও ঠিকাদার ভেনাস প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের মালিক শরিফুল ইসলাম বাবুসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক আল-আমিন ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর ১১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। আসামিরা হলেন— শিক্ষাবোর্ডের বরখাস্তকৃত সহকারী হিসাবরক্ষক আব্দুস সালাম, ঠিকাদার শরিফুল ইসলাম বাবু, আশরাফুল আলম, গাজী নূর ইসলাম, প্রত্যাশা প্রিন্টিং প্রেসের মালিক রুপালী খাতুন, সহিদুল ইসলাম, রকিব মোস্তফা, সহকারী মূল্যায়ন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, নিম্নমান সহকারী জুলফিকার আলী, চেক ডেসপাসকারী মিজানুর রহমান ও কবির হোসেন। তবে চার্জশিটে বোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান মোল্লা আমির হোসেন ও সচিবকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে এবং অভিযুক্ত ১১ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। মামলার সব আসামি ২০২১ সাল থেকে পলাতক ছিলেন। অবশেষে দীর্ঘদিন পর নিজ বাড়িতে ফিরতেই পুলিশের হাতে ধরা পড়েন প্রধান আসামি আব্দুস সালাম।

যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত জানান, আব্দুস সালাম চেক জালিয়াতি মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপশহর ফাঁড়ির পুলিশ বুধবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট