বেসিক ব্যাংক কর্মকর্তার রমরমা সুদের ব্যবসা ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চেয়ে গণস্বাক্ষর

বিশেষ প্রতিনিধি

খুলনার গল্লামারি বেসিক ব্যাংক শাখার রুপসানা মুক্তির  বিরুদ্ধে সুদের ব্যাবসা, ইজিবাইকের ব্যাবসা সহ নানা রকম অভিযোগ উঠেছে। ব্যাংক রুল অনুযায়ী  সরকারি কর্মকর্তাদের চাকুরি কালীন কোন রকম ব্যাবসার সাথে জড়িত থাকা অপরাধ। সেই সকল আইন লঙ্ঘন করে  দীর্ঘদিন যাবত সুদের, ব্যাবসা ইজিবাইক কেনা বেচার তথ্য ও সত্যতা প্রমান ও সাক্ষী সহ অভিযোগ উঠেছে ব্যাংক কর্মকর্তা রোকসানা মুক্তির বিরুদ্ধে। এ বিষয় তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, অভিযোগের পূর্বে কয়য়েকবার প্রকাশ্যে আসলেও  মেলেনি  সাক্ষী প্রমাণ । সাধারণত ব্যাংক কর্মকর্তা রুপসানা মুক্তি  নিজে এবং সুমন  নামের মুক্তির ম্যানেজারের  মাধ্যমে সে এই ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ। যা নির্ভরযোগ্য সূত্রে বর্ণিত   ব্যাংক কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে রুপসানা মুক্তি তার উর্ধতন কর্মকর্তা কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বলেন,   ব্যাবসা তার বাবার বলে চালিয়ে দেওয়ার একাধিক নজির রয়েছে। এ ব্যাপারে গোপন ক্যামেরায় বিক্রেতা সেজে রুপসানার ম্যানেজার  সুমনের কাছে জানতে চাইলে সুমন বিষয় টি স্বীকার করে এবং ইজিবাইক কেনার ব্যাপারে রুপসানা মুক্তির নিকট  বার্তা পাঠানো কালে গোপন ক্যামেরায় রেকর্ড হয়। সুদের ব্যবসায় বিনিয়োগ করা ব্যক্তিদের কাছে টাকার  অনুসন্ধান করলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানায় গল্লামারি প্রায় অধিকাংশ লোকের কাছে তার সুদের টাকা দেওয়া আছে রুপসানা মুক্তির। যেমন পায়েল ফার্মেসি, সাইম স্টোর, আলামিনের হোটেল, বঙ্গবন্ধু মোড়, আরাম বাগের মোড় সহ উঠে আসে আরো অনেকর নাম। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সংবাদ কর্মীকে  মুঠো ফোনে রুপসানা মুক্তি মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এবং সে ক্ষিপ্ত হয় পুলিশি অভিযোগ দিবে বলে হুমকি দেন এবং সোনাডাঙ্গা থানার ডিউটি অফিসার কে দিয়ে  সাংবাদিকে ফোন করান এবং রুকসানা মুক্তির বিরুদ্ধে নিউজ করতে নিষেধ করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যাংক কর্মকর্তা বলেন বন্নি রানি ঘোস নামে এজন ব্যাংক কর্মকর্তা রুপসানা মুক্তির  অত্যাচারে চাকরি ছেড়ে দিয়ে পালিয়েছেন ২০২২ সালে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেই ব্যাংক কর্মকর্তা বলেন হয়তো রুপসানা মুক্তির তার ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।

এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ব্যাংক কতৃপক্ষের কাছে যথাযথ  হস্তক্ষেপ চায় এলাকাবাসী এবং গণ স্বাক্ষর প্রদান কারি ব্যক্তিগণ